আমার ফাঁসি চাই PDF বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু

আমার ফাঁসি চাই PDF বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু

আমার ফাঁসি চাই PDF বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু

বইটির নাম: আমার ফাঁসি চাই
লেখক: মতিয়ুর রহমান রেন্টু

আমাদের ওয়েবসাইট Get Study Online থেকে আপনি মতিয়ুর রহমান রেন্টু রচিত আমার ফাঁসি চাই বইটির PDF কপি সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। বইটি অনলাইনে পড়ার পাশাপাশি অফলাইনে সংরক্ষণ করে পড়ার সুযোগও পাবেন।

আমার ফাঁসি চাই PDF বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু
আমার ফাঁসি চাই PDF বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু

আরো পড়ুন : জাতীয় ঐক্য নিয়ে সংলাপের ডাক প্রধান উপদেষ্টার

আমরা বইটি অনলাইন থেকে সংগ্রহ করেছি এবং এটি ডাউনলোডের জন্য সহজলভ্য করে তুলেছি। নিচে বইটির বিস্তারিত তথ্য এবং পিডিএফ ডাউনলোড লিংক দেওয়া রয়েছে।

আমাদের ওয়েবসাইট Get Study Online মূলত বাংলা ইবুক ডাউনলোডের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম। আপনার প্রয়োজনীয় বইগুলো সহজে এবং বিনামূল্যে এখান থেকে ডাউনলোড করুন।

আমার ফাঁসি চাই – Amar Fasi Chai PDF বইটির কিছু তথ্য

বইটি সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই…

বইয়ের নামঃআমার ফাঁসি চাই
লেখকঃমতিউর রহমান রেন্টু
প্রকাশনাঃউল্লেখ নেই
বইটির মোট পৃষ্ঠাঃ১৫৩
বইটির পিডিএফ সাইজঃ6 MB

আমার ফাঁসি চাই বইয়ের সূচিপত্র

বইটি সম্পর্কে সহজে ধারণা পেতে, নিচে আমার ফাঁসি চাই বইয়ের পিডিএফ থেকে নেওয়া সূচিপত্রের কিছু ছবি দেওয়া হলো।

আমার ফাঁসি চাই বই – মতিয়ুর রহমান রেন্টু – Amar Fasi Chai PDF বই সম্পর্কে কিছু কথা

অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশকে দ্বিতীয়বার স্বাধীন করা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এর মাধ্যমে কি দ্বিতীয়বারের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় অবদান রাখা যোদ্ধা ও নির্যাতনের শিকার মানুষদের ভূমিকা অস্বীকার করা হচ্ছে? আমার মতে, প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ তৃতীয়বারের মতো স্বাধীন হয়েছে।

স্বাধীনতার সময় দুটি বিখ্যাত লাইন আমরা সবাই শুনেছি—‘এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম’। তবে যতদূর জানি, ভাষণের সময় বক্তব্য আরও দীর্ঘ ছিল। তাহলে কেন পুরো ভাষণ গোপন করে এই দুটি লাইনকেই বারবার প্রচার করা হলো? হয়তো ভাঙাচোরা ভিডিও দেখেছি, কিন্তু এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যেনো শেখ মুজিবুর রহমান তখন স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে বরং পাকিস্তানিদের জন্য বাংলাদেশে প্রবেশের সুযোগ তৈরি করেছিলেন।

আমার ফাঁসি চাই বই এর কিছু অংশ ০১

শেখ হাসিনার দুই ভাইয়ের জ্ঞান ও কর্ম নিয়ে নানা সময়ে বিদ্রূপ করা হয়েছে। অথচ তাদের বদলে শিশু রাসেলকে নিষ্পাপ ও অবুঝ হিসেবে হাইলাইট করা হলো কেন? বোঝা যায়, দুই ভাইয়ের প্রকৃত চরিত্র জনগণের সামনে এলে তাদের অপকর্ম নিয়ে আলোচনা শুরু হতো। তাই রাসেলকে সামনে এনে এই সত্য গোপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। এটি একটি সাইকোলজিক্যাল কৌশল।

আমার মাথায় এ ধরনের আরও অনেক প্রশ্ন এসেছে। তবে এতটুকু স্পষ্ট, শেখ মুজিবুরের স্বৈরাচারী পরিবারকে ক্ষমতাচ্যুত করে দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীন হয়েছিল। আর ২০২৪ সালে দেশ তৃতীয়বার স্বাধীন হলো। বর্তমান পরিস্থিতি এমন যে, শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু বললেই সবাই একমত হয়। আমার মতে, বাংলাদেশের জাতীয় বাণী হওয়া উচিত—‘ভাই, একটা গুজব শুনাই?’

ইতিহাস কখনোই সম্পূর্ণ সত্য হয় না। কারণ, ইতিহাস লিখেন সেই ব্যক্তি বা জাতি, যারা বিজয়ী হয়েছে। পরাজিতরা নিঃস্ব হয়ে যায় এবং তাদের ইতিহাস গোপন থাকে। বিজয়ীরা নিজেদের মতো করে বানোয়াট ইতিহাস তৈরি করতে পারে। মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান রেন্টুর লেখা ‘আমার ফাঁসি চাই’ বইয়ের অনেক পয়েন্ট আমার কাছে সত্য বলে মনে হয়েছে। বিশেষ করে উপসংহার পড়ার পর লেখকের লেখার প্রতি আমার কোনো সন্দেহ রইলো না। যদিও লেখক কিছু বিষয় অতিরঞ্জিত করেছেন, তবু তিনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন বলে মনে হয় না।

আমার ফাঁসি চাই বই এর প্রকাশকের কথা

যদি লেখক সত্য লুকাতেন, তাহলে শেখ হাসিনা প্রমাণ এবং তথ্যের ভিত্তিতে জনসম্মুখে প্রতিবাদ করতে পারতেন। কারণ লেখক বইটি প্রকাশ করেছেন জনসম্মুখেই। কিন্তু যেহেতু শেখ হাসিনার কাছে এর বিপক্ষে সঠিক প্রমাণ ছিল না, তাই বইটিকে নিষিদ্ধ করে রাজনৈতিক শক্তি প্রয়োগ করেছেন। এ ঘটনাও একপ্রকার প্রমাণ করে যে লেখকের বক্তব্য হয়তো মিথ্যা ছিল না।”

(টীকাঃ লেখাটি ইতিহাস এবং মতামতের ভিত্তিতে উপস্থাপিত হয়েছে। এটি কোনো ব্যক্তিগত বা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণের প্রতিফলন নয়।)

Leave a Comment